পটুয়াখালী -৩ আসনে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে এড. মুঃ ফখরুল ইসলাম মুকুল

এম রহমান : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক মেধাবী ছাত্রনেতা এড. মুঃ ফখরুল ইসলাম মুকুল জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তিনি মুজিব আদর্শের এক অকুতোভয় সৈনিক। গলাচিপা ও দশমিনার প্রবীন আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। তিনি বর্তমানে গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটির সাবেক সদস্য। বাবা ও মায়ের রয়েছে বর্নাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ার। বাবা এড. মুঃ আখতারুজ্জামান বর্তমানে গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য।

তিনি দীর্ঘ বছর গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক ও ডাকুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। মা রেনু আখতার ছিলেন গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ও গলাচিপা উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক। তার আপন মামা এড. সিদ্দিকুর রহমান বর্তমানে গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক। তার আত্নীয় স্বজনরা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পদে আসীন আছেন। এডভোকেট মুকুল অত্যন্ত বিনয়ী ও পরোপকারী মানুষ হিসেবে এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি আছে। করোনাকালীন সময়ে তিনি পুরো সময় জুড়ে গলাচিপা ও দশমিনায় সাধারন মানুষের মাঝে ব্যক্তিগত উদ্যেগে ত্রান সহায়তা চালিয়েছেন। এড. মুকুলের নিজ প্রচেষ্টায় গলাচিপা ও দশমিনার শত শত বেকার যুবকদের কর্মসংস্হানের ব্যবস্হা করে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্হাপন করেছেন।

তিনি বহু গরীব ও অসহায় মানুষের চিকিৎসায় জন্য সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। এলাকার মসজিদ, মন্দির ও স্কুল কলেজের উন্নয়নে তিনি সবসময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। গরীব ছাত্র ছাত্রীদের পড়ালেখায় তিনি সহযোগিতা করেন। অত্যন্ত মানবিক গুনাবলী সম্পন্ন একজন মানুষ এডভোকেট মুকুল। তিনি গলাচিপা ও দশমিনা আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী।

এডভোকেট মুকুল আশা প্রকাশ করে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা জনমত জরিপের উপর ভিত্তি করে দলের মনোনয়ন দেবেন। জনবিছিন্ন ও আগন্তুক কাউকে মনোনয়ন দেবেন না। মনোনয়ন পাবার বিষয়ে তিনি খুবই আশাবাদী। এড. মুকুল আমৃত্যু মানুষের সেবায় কাজ করে যেতে চান। তিনি গলাচিপা ও দশমিনাকে বাংলাদেশের মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে চান। অবকাঠামো উন্নয়ন, বেকার সমস্যার সমাধান, কারিগরি শিক্ষার প্রসার, পর্যটন শিল্পের বিকাশ, দারিদ্র বিমোচন, স্বাস্হ্য সেবার উন্নয়ন, পায়রা সমুদ্র বন্দরকে কেন্দ্র করে শিল্প ও কলকারখানা বিকাশসহ যে সকল অসমাপ্ত কাজ রয়েছে সেগুলো নিষ্ঠার সাথে সম্পাদন করতে চান। দলীয় ঐক্য রক্ষায় তিনি সর্বদা সচেষ্ট থাকবেন।দলের দুর্দিনের নেতা কর্মীদের অবশ্যই মূল্যায়ন করা হবে।